Description
“Advantage of Taking Canned Tuna”
—————————————–
* এতে আছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড যা আমাদের মস্তিষ্ক ও চোখের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । বিশেষকরে গর্ভবতী ও বুকের দুধ খাওয়ানো মায়েদের জন্য প্রয়োজনীয় DHA পর্যাপ্ত পরিমানে রয়েছে, যা শিশুর বুদ্ধিমত্তা ও মানসিক বিকাশের জন্য আবশ্যক এবং আমাদের হার্ট, রক্তনালী সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।
* টুনা মাছ একটি উচ্চমানের প্রোটিনের উৎস। একজন প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যাক্তির দৈনিক প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে টুনা মাছ অধিকাংশে সক্ষম, এবং টিনজাত মাছ দীর্ঘদিন যাবত সংরক্ষন করা যাবে, এত প্রোটিনের গুনগত মানের কোন পরিবর্তন হবে না।
* এতে আছে অ্যামিনো এসিড টরিন। গবেষনায় দেখা গেছে এটি হৃদরোগের বিরুদ্ধে সুরক্ষার জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
* তাছাড়াও এতে রয়েছে প্রচুর পরিমান ভিটামিন ও মিনারেলস্ ভিটামিন D, V3, Mg যা আমাদের হাড়কে মজবুত ও হাড়ের ক্ষয়রোধ করে, আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
* টিনজাত টুনা মাছে চর্বি এবং ক্যালরির পরিমান কম এবং প্রোটিনের পরিমান বেশী, যা আমাদের ওজন নিয়ন্ত্রনের ডায়েটে বেশী পরিমানে নেয়া যাবে।
* টিনজাত টুনা দিয়ে আমরা আমাদের দৈনন্দিন খাবারে বৈচিত্রতা আনতে পারবো যেমন বার্গার ও স্যান্ডউইচ এর মত খাবারে টুনা মাছের ব্যবহার খাবারকে করবে সুস্বাদু এবং সাথে পুষ্টিমান বজায় রেখে আমাদের পুষ্টি চাহিদা অনেকাংশে পূরন করবে।
* স্বাস্থ সচেতন মানুষের দৈনন্দিন পুষ্টি চাহিদা মেটাতে টিনজাত টুনা মাছ হতে পারে সবচেয়ে পুষ্টিকর খাবারের মধ্যে একটি।
Reviews
There are no reviews yet.